পহেলা বৈশাখ

বিশ্বকাপ ক্রিকেট / নববর্ষ (এপ্রিল ২০১১)

মা'র চোখে অশ্রু যখন
  • ৪২
  • 0
  • ৯০
এই আপু কাল কিন্তু পহেলা বৈশাখ |যাবে কিন্তু আমার সাথে | বৈশাখী বলছে তার বড় বোন বর্ষাকে | বর্ষা তো বলল ঠিক আছে যাব এটা আর নতুন কি? এটা তো প্রতি বছর যাই | তখন বৈশাখী বলল হা যাও আর যাবা প্রতিবছর | একবছর না গেলে কিন্তু তোমার সাথে কথা বলবনা ,কোনো দিনও না | তো বর্ষা বলল তো বৈশাখী এখন ঘুমা কাল তো আবার অনেক সকালে উঠতে হবে বলে লাইট বন্ধ করে শুয়ে পড়ল দু ,বোন বৈশাখী হয়েছিল বৈশাখের প্রথম দিনে | তাই বাবা লতিফ হাসান নাম রেখেছে বৈশাখী |বর্ষা হয়েছিল বৃষ্টির দিনে কিন্তু সেটা বর্ষা কাল ছিল না |বর্ষা যে দিন হয় সেদিন আবহাওয়া খারাপ থাকার কারণে বৃষ্টি হয় | সে দিন কোনো গাড়ি বা রিক্সা পানি লতিফ সাহেব অনেক কষ্টে আঁকতে গাড়ি সে দিন যোগার করে লতিফ সাহেব |তারপর তার স্ত্রী লাবণ্য হাসান কে নিয়ে হাসপাতালে যান আর সেখানে ছোট্ট একটি মেয়ের জন্ম দেন লাবণ্য হাসান | গায়ের রং টি ছিল একদম ফর্সা আর হয়ে ছিল বৃষ্টির দিনটিতে তাই লতিফ হাসান সখ করে মেয়ের মেয়ের নাম রাখল বর্ষা হাসান | মা লাবণ্যর একটু দ্বিমত ছিল কিন্তু কিছু করার নাই লতিফ হাসান যতটাই রসিক ততটাই রাগী ছিলেন | তার কথার উপর কোনো কথা বলা যেত না কারো | তাই লাবণ্য হাসান ও মেনে নিল খুব যে অপছন্দ ছিল তব না | দিনে দিনে বর্ষা বড় হতে লাগলো |বর্ষা আর বৈশাখী আট বছরের ছোট বড় | আট বছরের ছোট বড় হলে কি হবে দুই বোনের ছিল অনেক মিল | যেমন দুই বোন ঝগড়া করতো আবার তেমন এক বোন আর এক বোন কে রেখে কখনো কিছু খেতো না | বৈশাখীটার ছিল একটু বেশি রাগ আর ভালোবাসতো বোনকে অনেক বেশি আর এই কারণে বর্ষাও ওর কথা রাখত |একদিন বর্ষার কলেজ থেকে আসতে দেরি হয়েছিল বৈশাখী তার বোন বর্ষার জন্য অপেক্ষা করছিল কিন্তু বৈশাখীর লেগেছিল ক্ষিধা কিন্তু বৈশাখী তো খাবে না বর্ষা না এলে | কারণ বৈশাখী বর্ষা কে রেখে কখনো কিছু খাই না |কিন্তু ক্ষিধাও লেগেছে অনেক, মা লাবণ্য হাসান কত বার যে বলল তুমি খেয়ে নাও বৈশাখী আজ বর্ষার আসতে আরো দেরী হতে পারে |বৈশাখী বলে তোমরা জানো না আমি যে বর্ষা আপুকে ছাড়া কিছু খাই না ও কেন এত দেরী করবে |আজ আসুক না ওর সাথে আমি কথা বলব না আরো কত কি যে বলে তার ঠিক নাই | বৈশাখী অনেক রেগে গিয়ে বলল আমার ক্ষিধা নাই তোমার ক্ষিধা লাগলে তুমি খেয়ে নাও আমি খাব না সেদিন সারাদিন বৈশাখী না খেয়ে থাকলো |বর্ষা বাড়ি এলে মা লাবণ্য হাসান বলল দেখো গিয়ে তোমার আদরের বোন সারাদিন না খেয়ে মনে হই ঘুমিয়ে গেল এবার তুমি এসেছ তুমি খাও আর ওকে খায়াও বলে চলে গেল লাবণ্য হাসান |বর্ষা এসে ঘরে ঢুকে আগে বকলো বৈশাখীকে তোকে আমি কতবার বলেছি যে এখন আমার আসার কোনো ঠিক নাই তোর ক্ষিধা লাগলে খেয়ে নিবি শুনবি তো আর না এই বলে বোন কে জড়িয়ে কাঁদতে শুরু করে বর্ষা এই পাগলি এমন করিস না আর | এখন বড় হয়েছিস একটু বুঝতে চেষ্টা কর লক্ষ্মী বোন আমার আই আমি তোকে ভাত খাইয়ে দিই আই বার বৈশাখীর মুখে হাসি ফুটল | এইতো দুই বোন এবার মিলে গেল লতিফ হাসান ও খুশি | এভাবেই চলে দুই বোনের দিন |আজ পহেলা বৈশাখ রাত বার্তায় সবাইকে নববর্ষ বলেছে আর সবাই ওকে বলেছে শুভ জন্মদিন |আজ বৈশাখী অনেক খুশি কারণ মেলাতে যেতে পারবে আর মেলাতে নিয়ে যাবে ওর বোন বর্ষা |দুই বোন একরকম ভাবে সেজেছে আজ|প্রতি বছর এক রকম সাজে দুই বোন |এই বছর যেতে পারলে হবে সাত বছর |আজ সাত বছর ধরে প্রতি বছর যাই বর্ষা বৈশাখী |বর্ষায় প্রথম নিয়ে গিয়েছিল বৈশাখী কে তখন ছিল বৈশাখীর সাত বছর বয়স| সেই থেকে আজ পর্যন্ত তার একটি বায়না তাকে প্রতি বছর এই রমনার বটমূলে আনতে হবে | আর বর্ষার ভালো লাগে তাই মা বাবা কে বলে প্রতি বছর বর্ষা বৈশাখী কে নিয়ে এই বটমূলে আসে | আর এখান কার বৈশাখীর প্রিয় জিনিস হল প্রথমে সবাই এক সাথে মিলে বৈশাখের নতুন সূর্যকে আমন্ত্রণ জানানো ওই গানটির মাধ্যমে "এস হে বৈশাখ এস এস" নাগর দোলনায় চরা ,মাটির থালাতে পান্তা ভাত আর ইলিশ মাছ ভাজা সাথে শুকনা মরিচ আর কাঁচা পিয়াজ দিয়ে ভাত খাওয়া ,আর মুখে আর হাতে আলপনা আঁকান মেহদী দিয়া এগুলো সে প্রতি বছর করে | আবার করবে বৈশাখী সাজছে আর ভাবছে |এক সময় রেডি হয়ে বর্ষা বৈশাখী ওদের মা বাবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে রওনা হল মেলাতে যেয়ে অনেক মজা করলো দুই বোন |দুপর যখন দুইটা বাজে তখন বর্ষা বলল বৈশাখী অনেক হয়েছে চল এবার বাড়ি যাওয়া যাক বৈশাখী বলে আপু আর একটু থাকি না বর্ষা বলে না কাল আমার একটা জরুরি পরীক্ষা আছে মেডিকেল এর না হলে থাকতাম আর রাতে তো তোর জন্মদিন পার্টি আছে চল বোন আমার | অনেক বুঝিয়ে বর্ষা বৈশাখীকে নিয়ে বাসার উদ্দেশে রওনা দেয় |আসতে আসতে বর্ষা বৈশাখীকে জিজ্ঞাসা করে আচ তুই যে প্রতিবার আসার জন্য এমন করিস আমি যদি একবার না আনতে পারি তখন কি হবে রে তোর ? কি করবি তখন শুনি ? তখন বৈশাখী বলে আমি তোর সাথে আর কথা ও বলবনা আর এই মেলাতে ও আসবো না তখন বোন বলে হয়েছে আমি আসবো কিন্তু আমার সাথে কথা না বলে থাকিস না বোন আমার তুই যদি আমার সাথে কথা না বলিস কে কথা বলবে বল | বলতে বলে বাসায় গেল প্রতি বছর অনেক মজা করে বৈশাখী এই দিনটি সারা দিন থাকে মেলায় আর রাতে থাকে জন্মদিন পার্টি এই সাত বছর এই নিয়মে চলছে আদরের মেয়ে বৈশাখী লতিফ সাহেব প্রতি বছর করতে চাই | বর্ষার টাও করেছে এখন বর্ষায় বলে আমার টা কর না ওরটা কর তার পর ও বর্ষার জন্মদিনে একটা কেক লতিফ সাহেব হাতে করে আনে ঠিক রাত ১২ টা বাজলে মেয়ে কে দেকে নিয়ে কেক কাটে বৈশাখীর টাও অভাবে করতো আবার পরে রাতে পার্টি কিন্তু বৈশাখী মানা করেছে তাই আর রাতে ডাকে কেক কাটে না বৈশাখী |সারাদিন অনেক মজা করেছে এখন ক্লান্তিতে ধরেছ বৈশাখী বর্ষা কে বলল আপু আমি সু পরলাম তুমি আসো |বৈশাখী পরে একটা গার্লস স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে ছাত্রী হিসাবে ও খুব ভালো না হলে খারাপ না পড়ালেখা এই নিয়ে চলছিল দুই বোনের এভাবে কেটে গেল ছয় মাস হুট করে বর্ষার বিয়ে ঠিক হল এক সপ্তা পরে বিয়ে |ধুম ধাম করে বিয়ে দিল বড় মেয়ে লতিফ সাহেব |বৈশাখী অনেক মজা করলেও ওর মনে একটা এককটা কাজ করলো তার কারণে ওর আনন্দতে একটু না ভালই ভাতা পড়ল |বৈশাখী বর্ষা বলল আপু আমি তোমাকে ছাড়া কিভাবে থাকব কে আমাকে নিয়ে গল্প করবে কে আমাকে বৈশাখী মেলাতে নিয়ে যাবে তুমি যদি আমাকে নিয়ে না যাও আমি কিন্তু তোমার সাথে কথা বলব না কোনো দিন |বর্ষা বলে অরে পাগলি মেয়ে আমি আছি না তোকে সব সময় ফোন করে গল্প শুনব আর মেলার তো এখনো অনেক দেরী তুই শুধু আমাকে বলবি আমি তোকে নিয়ে যাব |এই একটি কথাতে যেন বৈশাখীর মুখে হাসি ফুটল | বিদায় দিল বোন কে বৈশাখী |বর্ষা মাজে মাজে আসে থাকে এখানে এভাবেই চলে বৈশাখীর দিন |বৈশাখী বুজতে পারে যে বর্ষা আগের মত নে একটু বদলেছে শ্বশুর বাড়ি গেলে আগের মত এত ফোন করতে পারে না |তবু ফোন করে প্রতিদিন ফোন করলে বৈশাখী ভাত খাই না হলে খাই না |পহেলা বৈশাখের আর দুই দিন বাকি বৈশাখী ফোন করেছে বর্ষাকে তুমি যাবে না আপু বর্ষা বলে কথায় বৈশাখী মেলা তে কবে পরশুদিন বলে যাব তুই একবার আমাকে আবার ফোন করবি রাতে মনে থাকবে তো আর আমরা আবার সবুজ শাড়ি লাল আচল হবে আমি তোর সব কিছু আজ কিনে পাঠিয়ে দিবো আর তুই আমাকে কাল ফোন করবি মনে থাকবে তো |বৈশাখী তো অনেক খুশি সে মেলাতে যেতে পার বে আপু কে কাল একটা ফোন করতে হবে |ঠিক রাত আটটা বাজে বৈশাখী ফোন করলো ধরেছে বর্ষার বর রোহান আহমেদ |জিজ্ঞাসা করলো কে সালাম দিয়ে বৈশাখী বলল যে আমি বৈশাখী কেমন আছেন রোহান ভাই ?বৈশাখী আবার রোহান কে দুলাভাই বলে না ভাই বলেই ডাকে ওর কাছে মনে হই যে ভাই বললে সেটা নাকি বেশি আপন লাগে আর রোহনের কোনো বোন নাই তো ওয়াক্ত ছোট বোন পেয়ে খুশি |কখনো শালী বলে দুষ্টামি করে তখন বৈশাখী ও দুলাভাই বলে ডাকে |তো রোহান বলে কি শালী তোমার আপু কে কি দিবো ?তখন বৈশাখী ও বলে দেন তো দুলাভাই আপনার বউ আর আমার এক মাত্র আপু বর্ষাকে | তখন দুষ্টামি হেসে বলে আমার বোনটা দেখি অনেক দুষ্ট এই কথা বলে রোহান সাহেব বর্ষাকে ডেকে বলে বলে তোমার দুষ্টু বোনটা ফোন করেছে কথা বল |বর্ষা বে তোকে ধন্য বাদ আমি যা পাঠিয়েছি টা পেয়েছিস কি বৈশাখী বলে হা পেয়েছি বলে তুই এগুলো পরে ঠিক সময় বেরিয়ে যাবি আমরা যে সময় যাই আর আমি এখান থেকে বেরিয়ে যাব |তুই বটতলার সেই জায়গায় দাঁড়াবি যেখানে আমরা সব সময় দাড়ায় |বৈশাখী বলল আচ্ছা ঠিক আছে বলে ফোন রেখে দিল | বৈশাখী সারাদিন সেই যায়গাতেই দাড়ায় রইলো আজ আর কোনো কিছু খেলনা কোনো কিছুতে ছড়লও না বোনের অপেক্ষা করে বাড়ির দিকে পা বাড়াল সন্ধ্যার দিকে কিন্তু বর্ষার যে কি হয়েছে আজ কাল কোনো কিছুই মনে থাকে না আর রোহান কেও বলেনি যে রোহান বর্ষা কে মনে করিয়ে দিবে বর্ষা যাইনি সে ভুলে গেছে যেতে |বৈশাখী একটি রিক্সা কে ডেকে নিয়ে বাড়ির ঠিকানা বলে উঠে বসলো রিক্সা ওয়ালাকে বৈশাখী আরো একটি কথা বলে ছিল আপনি সাবধানে চলাবেন |কিন্তু রিক্সা ওয়ালা কি আর সাবধানে চলায় পিছন থেকে দিল একটা গাড়ি এসে ধাক্কা আর আপনি পরে গেলো রাস্তায় আর তখনি আর একটি গাড়ি এসে চলে গেলো বৈশাখীর উপর দিয়ে লোকজন জড়ো হতে লাগলো কে চেনে এই মেয়েটিকে হাসপাতালে নিতে হবে বৈশাখী বলল আমার নাম বৈশাখী বর্ষা আমার বোন এই বোনটি চির বিদায় নিল বোনের সাথে কথা না বলে |এখন রিকশাওয়ালা কে জিজ্ঞাসা করলো কথায় যেতে চেয়েছিল মেয়েটি বলে ছিল মিরপুর ১ নাম্বার রোডে ডি ব্লক এ ৭ নাম্বার বাসায় যাবে ওই রিক্সার কাছ থেকে ঠিকানা নিয়ে ৮ /১০ জন যাই সেখানে |একটি ছেলে রিপন বলে ডাকছিল ছেলেটিকে সবাই ছেলেটি দৈড়ে বাসায় ঢুকে বলল যে এটা কি বর্ষাদের বাড়ি |তখন রোহান আহমেদ বললেন হা কিন্তু কেন ?কোনো সমস্যা থাকলে আমাকে বলতে পারেন আমি বর্ষার বর |ঠিক তখন দরজা দিয়ে একদল মানুষ বৈশাখীকে নিয়ে আসলো বলল এটা বৈশাখী রোড achdent করেছে এই কথা শুনতেই বর্ষা বলল আমার ভুল হয়েছে তুই ফিরে আই আমি তোকে ছাড়া থাকতে পারব না বলতে বলতে বর্ষা অজ্ঞান হয়ে গেলো তিন দিন পর বর্ষার জ্ঞান ফিরল |আর একটি কথায় বার বার বলে আমার ভুল হয়েছে আমাকে ক্ষমা কর বৈশাখী....................................... আমাকে ক্ষমা কর |
এক বছর হয়ে এলো প্রায় এখনো বর্ষার মুখে একই কথা আমি তোকে সবার কাছ থেকে সরিয়েছি তুই আমার উপর রাগ করে চলে গেছিস |আমি তোকে হারাতে চাননি |আজ ও বর্ষার কানে বৈশাখীর সেই কথা গুলো বাজে "আপু তুমি যদি আমাকে পহেলা বৈশাখে নিয়ে না যাও তবে কোনো দিন তোমার সাথে কথা বলব না কোনো দিন না"|
আজ আর বর্ষা কোনো পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে যায় না সেদিন থাকে ঘরের ভিতর সেদিন দেখেনা আকাশের সূর্য জানায় না স্বাগত কাওকে ..........
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মা'র চোখে অশ্রু যখন ধন্যবাদ @সিদ্দিক ভাই আমার গল্প পরার জন্য
সিদ্দিক অনেক ভাল লেখা। কিন্তু সম্পাদনা ঠিক হয় নাই।
মা'র চোখে অশ্রু যখন @হোসেন মোশাররফ ভাই গল্পটা পরার জন্য ........
মা'র চোখে অশ্রু যখন ঠিক ধরেছেন @সুর্য ভাই সুধু আপনাদের কথা রাখতে লিখা ...........
হোসেন মোশাররফ গল্পটা দুখের কিন্তু একটু অগোছালো তবুও ভালো লাগলো ..............
সূর্য @ মিস্টি মেয়ে আপু > যখন জানলাম তোমার কম্পিউটারে বাংলা সফটওয়ার নাই। তখনই বুঝলাম তুমি গল্পটা যে পেজে গিয়ে গল্পকবিতা জমা দিতে হয় সেখানে একটা জায়গা আছে গল্পকবিতার বর্ণনা দিন সেখানে লিখেছ। হা হা হা হা ঠিক না? সেখানে লিখলে কোন প্যারা করা যায়না। আবার বানানগুলো ও ভুল হয়। দাড়িঁগুলো দেখে বুঝলাম তুমি ফোনেকিট সিলেক্ট করে লিখেছ। এতে এই গল্পটা লিখতে আমাদের চেয়ে অন্তত ৭গুন বেশী পরিশ্রম হয়েছে। আর সব ঠিকমতো লিখতেও বোধহয় পারোনি। তবুও আমাদের দাবীতে তুমি লিখেছ এতো ঝক্কি ঝামেলা করে, তাতেই আমি আনন্দিত। অনেক অনেক শুভকামনা তোমার লেখক জীবনের জন্য।
মা'র চোখে অশ্রু যখন আমি জানি না যারা কবিতা পরেছে তা অনেকে গল্প পরেনি.কিন্তু কেন পরেনি তা জানি না ....যাই হোক @অরফান ভাই অনেক সময় ইচ্ছা থাকলেও আসা যাই না তাই আসতে পারিনি আপনি যে পড়েছেন আবার দেখে ভালো লাগলো .....@ফজলুল হাসান ভাই ধন্যবাদ আপনাকে আমার গল্প কবিতা পরার জন্য এবং আপনার মন্তব্য করার জন্য
এস, এম, ফজলুল হাসান ভালো লাগলো গল্পটি। ধন্যবাদ আপনাকে
বিন আরফান. তুমি নেইতো কি হয়েছে. তোমার অমর গল্পকবিতাতু আছে. তা দেখেই সান্তনা খুজি.
বিষণ্ন সুমন আমার একটা সমস্যা হলো, সব খানে মাস্টারি ফলাতে চাই. তাই শুরুতেই বলে নিচ্ছি তুমি কিন্তু আপু মন খারাপ করনা. তোমার গল্পের পটভূমি বলে এটা ফ্লাশবেক স্টোরি. কিন্তু শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই বিষয়টা তুমি ধরে রাখতে পারোনি. আর তাই প্রথমে গল্পটা বর্তমানে থাকলেও হঠাত করে অতীতে চলে গিয়ে নতুন এক বর্তমানকে টেনে এনেছে. কিন্তু চোট গল্পের মেইন থিম হলো খন্ড চিত্র. মাত্র ১০ মিনিটে ঘটে যাওয়া ঘটনাও একটা সুন্দর গল্প হতে পারে. তবে তোমার লিখার সবচেয়ে ভালো দিক হলো তুমি গল্পটাকে একটা পরিণতিতে টেনে আনতে পেরেছ. অদ্ভুত হলেও সত্যি তুমি চোট গল্পের চেয়ে উপন্যাস অনেক ভালো লিখবে বলে আমার ধারণা. আর তুমি অবশ্যই প্রতিষ্ঠিত লেখকদের বই বেশি বেশি পড়বে. তারা যেভাবে লিখেন চেষ্টা করবে সেই ধারাটা ফলো করতে. ইনশাল্লাহ একদিন তুমি অনেক ভালো লিখবে বলে আমার বিশ্বাস. আমার দোআ রইলো তোমার জন্য.

০১ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪